আগরতলা পুরনিগম কর্মক্ষেত্রে আপামর আপ্যায়নে ট্রাফিক পুলিশ, সদস্য দত্ত ও পুর নিগমকে কেন্দ্র করে কাজ করা প্রয়োজন। নগর পার্কিং জোনপাড় পাড়-দারি রাখতে হবে। প্রয়োজনে ট্রাফিক আইন ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আজ মঙ্গলবারে ২নং সভাকক্ষে আগরতলাপুর নিগম এলাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে এক পর্যালোচনা মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা একথা বলেন।
আগারাতলা পুর নিগম এলাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থার বিভিন্ন বিষয় পর্যালোচনা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থা অ্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। নাগরিক গণ সে বিষয়ে সুবিধা প্রদান করতে পারে প্রশাসন সরকার বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করে কাজ করছে। আগরতলা নেতা যানজট এড়াতে পার্কিং জোনের সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। নতুন পার্কিং জোনের জন্য স্থান চিহ্নিত করার কাজ শুরু করতে ট্রাফিক পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তর মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আগারাতলা শহরকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আরও ঐ সমস্ত এলাকায় নজরদারি চালাতে হবে। তিনি বলেন, রতলা শহরের ব্যস্ততম সময়ে সামনে ব্যাটারি চালিত রিক্সাপাল ট্রাফিক ইউনিট, পুর নিগম ও নিয়ন্ত্রণ দপ্তরকে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে। শহর এলাকায় যে সমস্ত ফ্ল্যাট বা মামি স্টোরিড বিল্ডিং নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে পার্কিং পদ্ধতিতে মানা করা হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ১৫ বছর আরও যানবাহনকে সমর্থন করা হচ্ছে। অতিরিক্ত গাড়ির সংখ্যা বাড়াতে নিষেধাজ্ঞার ওপর নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ করার গাড়ি রয়েছে। ফ্লাইওভারে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশকে আরও সচেষ্ট করতে হবে। শহর যে সমস্ত মহানগর প্রশস্তকরণের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে তা দ্রুত শুরু করতে পূর্ত দপ্তরে নির্দেশ কিরণ গিটোকে দেন মুখ্যমন্ত্রী।
রিভিউ ট্রাফিক পুলিশ সুপার মানিক বলেন, রাজ্যে ট্রাফিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় ১৯৯১ সালে। পাকিস্তানে ট্রাফিক গঠনে সমর্থক গড়ে তোলার পাশাপাশি বিভিন্ন জনগণকে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করতে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক রূপায়ন করছে। কারণ রাজ্যে আবহাওয়া ও আবহাওয়ার হার জাতীয় পার্টি চেয়ে অনেক কম রয়েছে। তিনি জানান, পুরগম এলাকায় বর্তমানে ৪৫টি পার্কিং জোন, ২৩টি নো-পার্কিং জোন, ৭টি ওয়ান ওয়ে, ২৯টি বৈদ্যুতিক ট্রাফিক সিগন্যাল ও ৫৯টি ট্রাফিক পয়েন্ট রয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোকে টিভি’র মাধ্যমে নজরদারিও গড়ে তোলা হচ্ছে।
পর্যালোচনা পরীক্ষা এছাড়াও মুখ্যসচিব জে কে সিনহা, রাজ্যের মহানির্দেশক অমিতাভ জঞ্জন, মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান ডঃ প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী, পূর্ত দপ্তরে চরণ কিত্রে, আই জি (আইন) অনুরাগ ধ্যানকর, দপ্তরের সি কে জমাতিয়া, পপিপুরা জেলা কুমারশাক সহ আরক্ষা দপ্তরের পদস্থ আধিকারিক গণনা উপস্থিত ছিলেন।